Office Hours

10am - 6pm (Friday Off)

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিংয়ের পদ্ধতি:-

আন্তর্জাতিক র‍্যাংকিংয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান নিয়ে নীতিনির্ধারকদের তেমন মাথাব্যথা না থাকলেও ছাত্র-শিক্ষক, জ্ঞানী-গুণী মহল বেশ সচেতন। বিশ্বের প্রতিষ্ঠিত ও প্রভাবশালী র‍্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোর ফলাফল প্রকাশিত হলে গরম হয়ে ওঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

কিছু কিছু প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াও বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে এগুলোর ফলাফল। তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং কীভাবে করা হয়- এ সম্পর্কে অনেকের ধারণা স্পষ্ট নয়। আমার এ লেখাটির উদ্দেশ্য হল দুটি- ১. কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং করা হয়, ২. কীভাবে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বর্তমান অবকাঠামোর সামান্য পরিবর্তন করে র‍্যাংকিংয়ে এগিয়ে আসতে পারে, সে বিষয়ে আলোকপাত করা।

বৈশ্বিক র‍্যাংকিংয়ের জন্য সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত ও প্রভাবশালী র‍্যাংকিং তৈরি করে থাকে কুয়াককুয়ারলি সিমন্ডস (QS), টাইমস হায়ার এডুকেশন (THE) এবং সাংহাই র‍্যাংকিং কনসালটেন্সি- যেটি একাডেমিক র‍্যাংকিং অব ওয়ার্ল্ড ইউনিভারসিটিজ (ARWU) নামেও পরিচিত।

এছাড়াও আরও প্রায় ২০টির মতো বৈশ্বিক র‍্যাংকিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে। QS, THE ও ARWU-সহ প্রায় সব প্রতিষ্ঠানই গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কৃতিত্বের বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়। একেকটি প্রতিষ্ঠান একেক ধরনের পারফরম্যান্স ইনডিকেইটর ব্যবহার করে।

QS র‍্যাংকিং ২০২১ অনুযায়ী, ১০০ পয়েন্টে ১০০ নিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (এমআইটি, অর্জিত পয়েন্ট ১০০)। অন্যদিকে THE র‍্যাংকিং ২০২০-এ বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ধরে রেখেছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।

২০১৭ সাল থেকে টানা চার বছর THE র‍্যাংকিং অনুযায়ী এক নম্বরে অবস্থান করছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। আর ARWU র‍্যাংকিং ২০১৯ অনুযায়ী বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, যার অবস্থান QS র‍্যাংকিং ২০২১-এ ৩য় এবং THE র‍্যাংকিং ২০২০-এ ৭ম।

প্রতিটি র‍্যাংকিং সম্পর্কে যেহেতু এখানে আলাদা করে আলোচনা করা সম্ভব নয়, সেহেতু শুধু QS র‍্যাংকিং নিয়ে আলোকপাত করব। কিউএস মোট ছয়টি পারফরম্যান্স ইনডিকেটরের মাধ্যমে র‍্যাংকিং করে থাকে (মোট স্কোর ১০০)। এগুলো হল- প্রাতিষ্ঠানিক সুনাম (৪০ শতাংশ); চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে সুনাম (১০০ শতাংশ); ছাত্র-শিক্ষকের অনুপাত (২০ শতাংশ); শিক্ষকপ্রতি সাইটেশনের সংখ্যা (২০ শতাংশ); আন্তর্জাতিক শিক্ষকের সংখ্যা (৫ শতাংশ); আন্তর্জাতিক ছাত্রের সংখ্যা (৫ শতাংশ)।

প্রাতিষ্ঠানিক সুনাম : এটি পরিমাপ করার ভিত্তি হল জরিপ। এর জন্য সারা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বিজ্ঞানীদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তাদের নিজস্ব গবেষণা বিষয়ে সেরা কাজটি বর্তমানে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা করছেন।

প্রাতিষ্ঠানিক সুনামকে ৪০ শতাংশ পয়েন্ট দেয়ার কারণ হল এতে করে সারা বিশ্বের গবেষকদের মতামত পরিলক্ষিত হয়। ২০২০ সালে প্রায় ১ লাখ গবেষক ও শিক্ষাবিদ এ জরিপে অংশ নিয়েছিলেন। এই ৪০ শতাংশ পয়েন্টের জন্য ভালো করতে হলে গবেষণা খাতে প্রচুর বরাদ্দ দরকার। সরকার চাইলে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নিয়ে ধীরে ধীরে এ কাজটি করতে পারে।

চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে সুনাম : এটিও করা হয় জরিপের মাধ্যমে। এর জন্য চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে জানতে চাওয়া হয়, তাদের মতে বর্তমানে কোন বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে দক্ষ, উদ্ভাবনী শক্তিসম্পন্ন এবং কার্যকর গ্র্যাজুয়েট তৈরি করছে। এ ইনডিকেটরের মাধ্যমে ছাত্ররা বুঝতে পারে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের চাহিদা চাকরিবাজারে বেশি।

মজার ব্যাপার হল, কোনো প্রতিষ্ঠান যদি বিদেশি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়কে ভোট দেয় তাহলে তার পয়েন্ট বেড়ে যায়। কারণ এর মাধ্যমে বোঝা যায় কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের সুনাম বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। ২০২০ সালে প্রায় ৫০ হাজার চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান এ জরিপে অংশ নিয়েছিল।

এখন প্রশ্ন হল, আমাদের দেশের চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো এ জরিপে সাড়া দেয় কিনা সরকার বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ ব্যাপারে কোম্পানিগুলোকে নির্দেশনা দেয়া না থাকলে, আমার ধারণা, আমাদের দেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান এতে অংশ নেবে না। যদিও এটি মাত্র দশ ভাগ।

কিন্তু এটি করা অনেক সহজ এবং তেমন ব্যয়সাধ্য নয়। শুধু দরকার সচেতনতা। এটি ঠিকভাবে নিশ্চিত করা গেলে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং একটু হলেও উপরে উঠবে।

ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত : ১০০ পয়েন্টের মধ্যে ২০ পয়েন্ট রাখা হয় এ ইনডিকেটরের জন্য। সুতরাং এটি র‍্যাংকিংয়ে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। এর উদ্দেশ্য হল পরোক্ষভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পড়ানোর মান যাচাই করা। মনে করা হয়, ছোট ক্লাস সাইজ হলে পড়ানোর মান ভালো হয়। ছাত্ররা শিক্ষকদের কাছে ভালো সেবা নিতে পারে বা শিক্ষকরা ভালো সেবা দিতে পারেন।

এ ইনডিকেটরটা উন্নত করা একটু কঠিন। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা থাকলে অনেক এগিয়ে নেয়া সম্ভব। নতুন নতুন বিভাগ না খুলে, প্রতিষ্ঠিত বিভাগগুলোতে শিক্ষকের সংখ্যা বাড়িয়ে এ ভাগে বেশি মার্কস নিয়ে আসা সম্ভব। কত সংখ্যক গ্র্যাজুয়েট তৈরি হল তা না কাউন্ট করে কত সংখ্যক ভালো গ্র্যাজুয়েট বের হল সেটি বিবেচনায় আনা উচিত।

শিক্ষকপ্রতি সাইটেশনের সংখ্যা : সাইটেশন মানে হল কোনো একটা গবেষণাপত্র অন্য কোনো গবেষণাপত্রে সাইট করা বা রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা। জার্নালের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টরও এ সাইটেশন গণনার মাধ্যমে করা হয়। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বমোট সাইটেশন তার সর্বমোট শিক্ষক সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয়, যাতে বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সুবিধা না নিতে পারে।

সাইটেশন গবেষণার মানের ওপর নির্ভরশীল। ভালো মানের কাজ না হলে আমাদের পেপার ভালো জার্নালে প্রকাশ হবে না এবং কেউ রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করবে না। উন্নত কাজের সঙ্গে আবার সেই উন্নতমানের গবেষণাগার এবং সেই সঙ্গে গবেষণার সুযোগ-সুবিধার বিষয়টি সম্পর্কিত।

তার মানে প্রথম ইনডিকেটরের ৪০ শতাংশ এবং এ ইনডিকেটরের ২০ শতাংশ- সব মিলিয়ে ৬০ শতাংশ পয়েন্ট প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে গবেষণার সঙ্গে জড়িত। এক্ষেত্রে ভালো করতে হলে শুধু বিজ্ঞান গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ালে হবে না; আর্টস, সোশ্যাল সায়েন্স, বাণিজ্য- সব বিষয়ে গবেষণা বাড়াতে হবে এবং ভালো জার্নালে প্রকাশনা করতে হবে।

তা না হলে যখন সর্বমোট সাইটেশন তার সর্বমোট শিক্ষক সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হবে তখন অবিজ্ঞান শাখার শিক্ষকদের কম সাইটেশনের কারণে টোটাল স্কোর কমে যাবে। মোদ্দা কথা, র‍্যাংকিংয়ে এগোতে হলে গবেষণা বাড়াতে হবে।

আন্তর্জাতিক শিক্ষকের সংখ্যা : এ ইনডিকেটরটি খুব ইন্টারেস্টিং। তার মানে র‍্যাংকিংয়ের শতকরা পাঁচভাগ নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত সংখ্যক বিদেশিকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে পারল তার ওপর।

আন্তর্জাতিক ছাত্রের সংখ্যা : আন্তর্জাতিক শিক্ষকের সংখ্যার পাশাপাশি কিউএস আন্তর্জাতিক ছাত্রের সংখ্যাও ইনডিকেটর হিসেবে রেখেছে। এটি করা খুব সহজ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিদেশি ছাত্রদের জন্য সহজে ভর্তির শর্ত এবং নিরাপত্তা বাড়িয়ে এ ইনডিকেটরটায় ভালো করা সম্ভব।

এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বা সরকারের লিগ টেবলে বা র‍্যাংকিংয়ে এগিয়ে আসার সদিচ্ছা আছে কিনা থাকলেও সরকার বা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এটিকে কতটুকু গুরুত্ব দিচ্ছে

Please enable JavaScript in your browser to complete this form.
Name

Related Posts

International Business Academy (IBA) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্লোবাল বিজনেস লিডারশিপের স্বপ্নযাত্রা! আধুনিক কারিকুলাম, ইন্টার্নশিপ সুযোগ, ও সাশ্রয়ী ফি।

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস একাডেমি (আইবিএ): বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন? ইউরোপের হাঙ্গেরি, ডেনমার্ক, ও লিথুয়ানিয়ায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস একাডেমি (IBA) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্লোবাল বিজনেস এডুকেশনের একটি অনন্য প্ল্যাটফর্ম। আন্তর্জাতিক ব্যবসা, হসপিটালিটি, ও ডিজিটাল

বিস্তারিত পড়ুন »

Pandit Deendayal Energy University (PDEU) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য শক্তি ও টেকসই ভবিষ্যতের শিক্ষাগন্তব্য! আধুনিক সুবিধা, ইন্ডাস্ট্রি-সংযুক্ত কারিকুলাম, ও স্কলারশিপ সুযোগ।

পণ্ডিত দীনদয়াল এনার্জি ইউনিভার্সিটি (PDEU): বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন? ভারতের গুজরাটে অবস্থিত পণ্ডিত দীনদয়াল এনার্জি ইউনিভার্সিটি (PDEU) শক্তি, পেট্রোলিয়াম, ও টেকসই প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই

বিস্তারিত পড়ুন »

ITM University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নয়া উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন! আধুনিক সুবিধা, ইন্ডাস্ট্রি-রেডি কারিকুলাম, ও স্কলারশিপের সুযোগ।

আইটিএম ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন সেরা? ভারতের গুরগাঁও ও মধ্যপ্রদেশে অবস্থিত আইটিএম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণা সুবিধা, এবং ইন্ডাস্ট্রির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততার মাধ্যমে

বিস্তারিত পড়ুন »

KPR Institute of Engineering বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য হাতে-কলমে শেখার আদর্শ গন্তব্য! আধুনিক ল্যাব, ইন্ডাস্ট্রি-সংযুক্ত কারিকুলাম, ও সাশ্রয়ী ফি।

কে.পি.আর ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং: বাংলাদেশিদের জন্য কেন সেরা? ভারতের কোয়েম্বাটোরে অবস্থিত কে.পি.আর ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং (KPR) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার একটি অনন্য প্ল্যাটফর্ম। এখানে শুধু থিওরি নয়, প্র্যাকটিক্যাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট, ইন্ডাস্ট্রি

বিস্তারিত পড়ুন »

KIIT University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্লোবাল শিক্ষার স্বর্ণযোগ! আন্তর্জাতিক র্যাংকিং, সাশ্রয়ী ফি, ও সবুজ ক্যাম্পাসে আপনার সম্ভাবনাকে উন্মুক্ত করুন।

কেইআইআইটি ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন অনন্য? ভারতের ওডিশায় অবস্থিত কেইআইআইটি ইউনিভার্সিটি (KIIT) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম। QS ও NIRF র্যাংকিংয়ে শীর্ষস্থানীয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা, গবেষণা সুবিধা,

বিস্তারিত পড়ুন »

Rungta University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার সেরা প্ল্যাটফর্ম! আধুনিক সুবিধা, সাশ্রয়ী ফি, ও ইন্ডাস্ট্রি-সংযুক্ত কারিকুলাম।

রুংটা ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন বেছে নেবেন? ভারতের ছত্তিশগড়ে অবস্থিত রুংটা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ গন্তব্য। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা, গবেষণা সুবিধা, এবং ইন্ডাস্ট্রির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততার মাধ্যমে এই

বিস্তারিত পড়ুন »

JIS University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কলকাতার বিশ্বস্ত শিক্ষাগন্তব্য! আধুনিক ক্যাম্পাস, সাশ্রয়ী ফি, ও ইন্ডাস্ট্রি-সংযুক্ত কারিকুলাম।

জেআইএস ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন সেরা? কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জেআইএস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ পছন্দ। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণা সুবিধা, এবং ইন্ডাস্ট্রির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততার মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়

বিস্তারিত পড়ুন »

Kingston Educational Institute (KEI) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার আদর্শ গন্তব্য! সাশ্রয়ী ফি, প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং, ও জব প্লেসমেন্ট সুযোগ।

কিংস্টন এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট (KEI): বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন? কিংস্টন এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট (KEI) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ডিপ্লোমা, সার্টিফিকেশন, ও ভোকেশনাল প্রোগ্রামের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়নের একটি বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম। এখানে শুধু থিওরি নয়,

বিস্তারিত পড়ুন »

EIilm University Kolkata: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষায় স্মার্ট পছন্দ! আধুনিক কারিকুলাম, সাংস্কৃতিক সান্নিধ্য, ও ক্যারিয়ার ফোকাসড ট্রেনিং।

EIilm University Kolkata: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন অনন্য? কলকাতার হৃদয়ে অবস্থিত EIilm University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশেষ গন্তব্য। এখানে শুধু ডিগ্রি নয়, গড়ে তোলা হয় ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা মাফিক স্কিল। কলকাতার

বিস্তারিত পড়ুন »

OM Sterling Global University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্লোবাল এডুকেশনের স্বপ্নযাত্রা! আধুনিক ল্যাব, ইনোভেটিভ কারিকুলাম, ও মাল্টি-কালচারাল ক্যাম্পাসে আপনার সম্ভাবনাকে উন্মুক্ত করুন।

আন্তর্জাতিক শিক্ষায় নতুন মাত্রা: কেন এই বিশ্ববিদ্যালয় আপনার জন্য সেরা? বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার গন্তব্য হিসেবে ভারতের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শুধু ডিগ্রি নয়, গড়ে তোলে ক্যারিয়ারের স্ট্রং ফাউন্ডেশন। এবার আসুন দেখে

বিস্তারিত পড়ুন »

Jain University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্লোবাল এডুকেশনের সেরা পছন্দ! আধুনিক ক্যাম্পাস, সাশ্রয়ী ফি, স্কলারশিপ ও টপ প্লেসমেন্ট সুযোগ।

জৈন ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কেন বেছে নেবেন? ভারতের ব্যাঙ্গালোরের প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানীয় জৈন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ গন্তব্য। টেক সিটি ব্যাঙ্গালোরের হৃদয়ে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা,

বিস্তারিত পড়ুন »

Vishwakarma University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নয়া দিগন্তের শিক্ষা! সাশ্রয়ী ফি, আধুনিক ক্যাম্পাস, ও ইন্ডাস্ট্রি-রেডি কারিকুলাম।

বিশ্বকর্মা ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন অনন্য? ভারতের পুনেতে অবস্থিত বিশ্বকর্মা ইউনিভার্সিটি (VU) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণা-ভিত্তিক কারিকুলাম, এবং ইন্ডাস্ট্রির সরাসরি সম্পৃক্ততার মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদেরকে

বিস্তারিত পড়ুন »

Sharda University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্লোবাল এডুকেশনের সেরা প্ল্যাটফর্ম! সাশ্রয়ী ফি, আধুনিক ক্যাম্পাস, ও স্কলারশিপের সুযোগ।

শারদা ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কেন বেছে নেবেন? ভারতের বৃহত্তম প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে শীর্ষে থাকা শারদা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ গন্তব্য। দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলের গ্রেটার নয়ডায় অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের

বিস্তারিত পড়ুন »

Sikkim Manipal University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার স্বপ্নপূরণ! সাশ্রয়ী ফি, আধুনিক সুবিধা, ও স্কলারশিপের সুযোগ।

সিক্কিম মণিপাল ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কেন বেছে নেবেন? ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় সিক্কিম মণিপাল ইউনিভার্সিটি (SMU) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশ্বমানের কারিকুলাম, গবেষণা সুযোগ, এবং শক্তিশালী প্লেসমেন্ট নেটওয়ার্কের

বিস্তারিত পড়ুন »

NSHM Knowledge University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন টপ চয়েস?

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি NSHM Knowledge Campus বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক আদর্শ গন্তব্য। এখানে আধুনিক কারিকুলাম, ইন্ডাস্ট্রি-ইন্টিগ্রেটেড ট্রেনিং, এবং গ্লোবাল এক্সপোজারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার রেডি করে তোলা হয়। জেনে

বিস্তারিত পড়ুন »

Parul University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা! সাশ্রয়ী ফি, মডার্ন ক্যাম্পাস, স্কলারশিপ ও গ্লোবাল ক্যারিয়ার সুযোগ।

পারুল ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন সেরা পছন্দ? ভারতের গুজরাটে অবস্থিত পারুল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয় একটি আন্তর্জাতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, বন্ধুত্বপূর্ণ ক্যাম্পাস, এবং ক্যারিয়ার-ফোকাসড কারিকুলামের মাধ্যমে এখানে গড়ে

বিস্তারিত পড়ুন »

Aditya University বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বস্ত উচ্চশিক্ষার গন্তব্য! সাশ্রয়ী ফি, আধুনিক ক্যাম্পাস, ও স্কলারশিপের সুযোগ

আদিত্য ইউনিভার্সিটি: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য কেন বেছে নেবেন? আদিত্য ইউনিভার্সিটি ভারতের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা, সাশ্রয়ী খরচ, এবং বৈচিত্র্যময় ক্যাম্পাস লাইফের সুযোগ পাবেন। এখানে পড়াশোনা

বিস্তারিত পড়ুন »

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য Lovely Professional University (LPU): সেরা সুযোগ, কম খরচে বিশ্বমানের পড়াশোনা

বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন অনেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরই থাকে। কিন্তু বাজেট, নিরাপত্তা, এবং মানসম্মত শিক্ষার সমন্বয় খুঁজে পাওয়া চ্যালেঞ্জিং। ভারতে অবস্থিত Lovely Professional University (LPU) এই চিন্তার সহজ সমাধান হতে পারে। বাংলাদেশের কাছাকাছি অবস্থিত

বিস্তারিত পড়ুন »

Assam Down Town University কেন এটি ভারতের সেরা এবং বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ?

ভারতে উচ্চশিক্ষার জন্য হাজারো বিকল্প থাকলেও, Assam Down Town University (ADTU) ধীরে ধীরে নিজেকে আলাদা করে তুলেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য এটি শুধু একটা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বরং স্বপ্ন পূরণের

বিস্তারিত পড়ুন »

Chandigarh University কেন এটি ভারতের সেরা এবং বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য?

উচ্চশিক্ষার জন্য উপযুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাওয়া বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সবসময়ই একটি চ্যালেঞ্জ। গুণগত শিক্ষা, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, আন্তর্জাতিক মান এবং ক্যারিয়ারের সুযোগ বিবেচনা করে চণ্ডীগড় ইউনিভার্সিটি (Chandigarh University) বর্তমানে অন্যতম

বিস্তারিত পড়ুন »

কেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা ভারতে পড়াশোনা করবে এবং করা উচিত?

উচ্চশিক্ষার জন্য অনেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী বিদেশে পড়াশোনার কথা ভাবে। ভারত তাদের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্য হতে পারে, কারণ এখানে বিশ্বমানের শিক্ষা, তুলনামূলক কম খরচ, ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক সাদৃশ্য এবং আন্তর্জাতিকভাবে

বিস্তারিত পড়ুন »

সেরা ৮০০-তে নেই বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়!

বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কেন সেরা ৮০০-তে নেই? যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ সম্প্রতি প্রকাশ করেছে বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং ২০২৫। তবে দুঃখজনকভাবে, এই মর্যাদাপূর্ণ তালিকার সেরা ৮০০-এর মধ্যেও স্থান পায়নি

বিস্তারিত পড়ুন »

বিদেশে পড়তে যাওয়ার এক বছর আগে করণীয় বিষয়সমূহ কী?

বিদেশে পড়তে যাওয়ার আগে সঠিক পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া, তাই যথাযথ সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। নিচে ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো

বিস্তারিত পড়ুন »

বিদেশে পড়তে চাই, কিন্তু কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন প্রোগ্রাম আমার জন্য

বিদেশে পড়তে চাই, কিন্তু কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন প্রোগ্রাম আমার জন্য? অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখে, কিন্তু সঠিক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম নির্বাচন করতে গিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে। ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আবেদন

বিস্তারিত পড়ুন »

উচ্চশিক্ষার জন্য IELTS এর A to Z সমাধান

আইইএলটিএস (IELTS) হচ্ছে International English Language Testing System যেটা ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি পরীক্ষা। আপনার মাতৃভাষা যদি ইংরেজি না হয় তাহলে এই পরীক্ষা মূলত আপনার জন্য।

বিস্তারিত পড়ুন »

স্কলারশীপ নিয়ে চন্ডিগড় ইউনিভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ

ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানা প্রদেশ এর রাজধানী চন্ডিগড় শহরে অবস্থিত চন্ডিগড় ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশীশিক্ষার্থীদের জন্য ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্রাজুয়েট, পোস্ট গ্রাজুয়েট ও ডক্টরেট প্রোগ্রামে স্কলারশীপসহসীমিত সংখ্যক আসনে ভর্তি চলছে। চন্ডিগড় ইউনিভার্সিটিতে কেন

বিস্তারিত পড়ুন »

বিবিএ নিয়ে পড়াশুনা এবং এর ক্যারিয়ার

জব বস্থাপনার সার্বিক নীতি, পদ্ধতি, মডেল ও তত্ত্ব পড়ানোর মাধ্যমে ব্যক্তি যেমন ব্যবসা পরিচালনা সম্পর্কে জানতে পারেন, তেমনি জানতে পারেন ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালন পদ্ধতি—যা থেকে নিশ্চিতভাবে

বিস্তারিত পড়ুন »

কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশুনা এবং এর ভবিষ্যৎ

আমাদের অনেকেরই ধারণা, কম্পিউটার বিজ্ঞান মানেই বোধ হয় কেবল প্রোগ্রামিং। অনেকে আবার বলে, কেউ কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়ে মানেই সে প্রোগ্রামিং খুব ভালো পারে। কিন্তু আদতে এটি কম্পিউটার বিজ্ঞানের সিলেবাসের একটি

বিস্তারিত পড়ুন »

“ল” নিয়ে কেন পড়াশুনা করবেন?

দেশের প্রায় প্রতিটি পাবলিক কিংবা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়েই অন্যতম চাহিদাসম্পন্ন বিষয় আইন। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কোর্স পড়ানো হয়। তবে সার্বিকভাবে আইন পড়তে হলে কিছু বিষয় একজনকে জানতেই হবে। এর মধ্যে অন্যতম

বিস্তারিত পড়ুন »

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কি এবং এর ভবিষ্যৎ

কারা পড়বে? যন্ত্রকৌশলকে আমরা ইংরেজিতে বলি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রকৌশল জগতের মানুষেরা এই বিষয়কে ‘মাদার অব ইঞ্জিনিয়ারিং’ও বলেন। আমাদের চারপাশের প্রতিটা জিনিস; যা নড়ছে, ভাঙছে—এর সবই যন্ত্রকৌশলের অন্তর্ভুক্ত। যারা তার চারপাশের

বিস্তারিত পড়ুন »

ফার্মেসি কি? কেনই বা ফার্মেসি নিয়ে পড়াশুনা করবেন?

ফার্মেসি কী? ফার্মেসি ‘মাল্টি ডিসিপ্লিনারি’ একটি বিষয় এবং স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের একটি বিশেষ শাখা। সহজভাবে এটি হলো ওষুধবিজ্ঞান। ওষুধ বানানো, এর মান নির্ধারণ, ব্যবহার, বিতরণ, পরিবেশন—এসবই এর আলোচ্য বিষয়। ফার্মাসিস্ট কাকে বলে? 

বিস্তারিত পড়ুন »

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিংয়ের পদ্ধতি:-

আন্তর্জাতিক র‍্যাংকিংয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান নিয়ে নীতিনির্ধারকদের তেমন মাথাব্যথা না থাকলেও ছাত্র-শিক্ষক, জ্ঞানী-গুণী মহল বেশ সচেতন। বিশ্বের প্রতিষ্ঠিত ও প্রভাবশালী র‍্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোর ফলাফল প্রকাশিত হলে গরম হয়ে ওঠে সামাজিক যোগাযোগ

বিস্তারিত পড়ুন »